বাঁকুড়া জেলায় বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ‍্যা , জেলা জুড়ে সতর্কতা প্রশাসনের

28th May 2020 বাঁকুড়া
বাঁকুড়া জেলায় বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ‍্যা , জেলা জুড়ে সতর্কতা প্রশাসনের


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) :  ফের বাঁকুড়া জেলায় করণা আক্রান্তের হদিশ মিলল চাঞ্চল্য কোতুলপুরএ , ধীরে ধীরে বাড়ছে জেলায় COVID আক্রান্তের সংখ্যা |

গ্রীন জোন থাকা বাঁকুড়া জেলা চতুর্থ পর্যায়ের লকডাউন এ এসে জেলার গ্রীন জোনের তকমা হারালেন , বাঁকুড়া জেলায় প্রথম করোনা আক্রান্ত হয় ২২ শে মে পাত্রসায়ের এক কিশোরীর | এরপর ২৩ শে মে COVID পজেটিভ ধরা পড়ে | ছাতনা থানার দুই ব্যক্তির | সকালে ওই একই জায়গার অর্থাৎ ছাতনা থানার এক মহিলা সহ ১১ জন ব্যক্তির COVID পজিটিভ ধরা পড়ে | ২৪ ঘন্টা পেরোতে না পেরোতেই এদিন রাতে আবারো কোতুলপুর ব্লকের এক যুবকের COVID পজেটিভ রিপোর্ট আসতেই এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায় | জানা যায় ওই যুবক সম্প্রতি মুম্বাইয়ের রেড জোন মহারাষ্ট্র থেকে বাঁকুড়া জেলার কোতুলপুর থানার নিজের বাড়িতে আসেন | এরপর সরকারি গাইডলাইন মেনে গত ২১ মে ওই যুবকের লালারসের নমুনা সংগ্রহ করা হয় , ২২ শে মে ওই লালারসের নমুনা শ্রীরামকৃষ্ণ ইনস্টিটিউট অফ মেডিকেল স্কিনিক্স এন্ড সনকা হাসপাতালে পাঠানো হলে ২৭ শে মে অর্থাৎ বুধবার ওই যুবকের লালারসের রিপোর্ট পজেটিভ আসে বাঁকুড়া স্বাস্থ্য দপ্তরের হাতে এবং তড়িঘড়ি ওই যুবককে বাঁকুড়ার ওন্দার COVID হাসপাতালে পাঠানো হয় |

তবে এই খবরের সত্যতা স্বীকার করে নেন স্থানীয় বিধায়ক ও রাজ্যের মন্ত্রী শ্যামল সাঁতরা |





Others News

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা

মল্লরাজ ভূমিতে তোপধ্বনিতে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ : পুজো ঘিরে উন্মাদনা


দেবব্রত মন্ডল ( বাঁকুড়া ) : তোপধ্বনি তে কেঁপে উঠল বিষ্ণুপুর । শুরু হল মল্ল রাজাদের ১০২৫ বছরের অষ্টমী পূজোর সন্ধিক্ষণ।

প্রাচীণ ঐতিহ্য ও পরম্পরা মেনে আজও নিষ্ঠাভরে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে দেবী দুর্গা 'মৃন্ময়ী নামে পূজিতা হন। জানা গিয়েছে, পূর্ব প্রথা মতোই প্রাচীণ রীতি মেনে মহাষ্টমীর সন্ধিক্ষণে কামান দাগার মধ্য দিয়ে বিষ্ণুপুর রাজ বাড়িতে শুরু হয়ে গেল 'বড় ঠাকরুনে'র পুজো। তবে এবার করোনা পরিস্থিতির মধ্যেও দর্শক সাধারণের উপস্থিতি ছিল বাঁধভাঙ্গা। সরকারী নিয়মকে মান্যতা দিয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শুরু হয়েছে দেবী বন্দনা। এমনকি এখানে কামান দাগার পর্বেও অন্যান্য বছরের তুলনায় এ বছরে অল্প সংখ্যক লোককে নিয়ে ঐ কাজ সম্পূর্ণ করা হয়েছে।

শুরুর সময় থেকে অষ্টমীর সন্ধিক্ষণ ঘোষণা করা হয় বড় কামানের গর্জনের শব্দে। যার আওয়াজে রাজবাড়িতে আরতি নৃত্যও শুরু হয়ে যায়।